এ মাদ্রাসাটি উত্তর বঙ্গের বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন শেরপুর শহীদিয়া আলীয়া কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মরহুম মাওঃ মোঃ শামছুদ্দিন সাহেবের অদম্য উৎসাহ ও প্রেরণায় এবং স্থানীয় বিদ্যানুরাগী ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের সহযোগীতায় ১৯৯৭ খ্রীঃ সালে বে-সরকারীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সামন্ত রাজা দ্বিতীয় বল্লাল সেনের তৎকালীন রাজধানী রাজবাড়ীর অদূরে রাজার নামে খননকৃত রাজারদিঘি নামে মাদ্রাসাটির নামকরণ করা হয়। মাদ্রাসাটি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অনুমতি ও স্বীকৃতি লাভের জন্য অত্র এলাকার (১) আলহাজ্ব মোঃ জসিম উদ্দিন প্রাং (প্রতিষ্ঠাতা) (২) মরহুম আলহাজ্ব এছার উদ্দিন সেখ (প্রতিষ্ঠাতা) (৩) মরহুম তফের উদ্দিন প্রাং (প্রতিষ্ঠাতা) মাদ্রাসার নামে ১.০৩ ( এক একর তিন শতাংশ) জমি দানপত্র দলিল করে দেন। মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার জন্য মরহুম মাওঃ শামছুদ্দিন (শিক্ষানুরাগী, ঠাকুরগাঁও) মরহুম মাওঃ রোস্তম আলী (সাবেক অধ্যক্ষ, শেরপুর সরকারী ডিগ্রী কলেজ, বগুড়া) আলহাজ্ব মোঃ মজিবর রহমান মজনু (সাবেক চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, শেরপুর, বগুড়া) মরহুম বেল্লাল হোসেন সেখ (দাতা) মরহুম আবুল হোসেন মাস্টার (দাতা) মরহুম নাজিম হোসেন (সাবেক চেয়ারম্যান মির্জাপুর ইউপি, শেরপুর) মাওঃ মোঃ রইছ উদ্দিন (অধ্যক্ষ, ধানগড়া কামিল মাদ্রাসা, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ) আলহাজ্ব মাওঃ আব্দুল হাই বারী (অধ্যক্ষ, উলিপুর আমেরিয়া সমতুল্ল্যা মহিলা ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, শেরপুর, বগুড়া) মরহুম মাওঃ আবু বকর সিদ্দিক (প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি) মোঃ হায়দার আলী সেখ (শিক্ষানুরাগী) মোঃ মুনছুর রহমান (শিক্ষানুরাগী) মোঃ আব্দুর রশিদ (শিক্ষানুরাগী) এর অবদান অনস্বীকার্য। মাদ্রাসাটি ১৯৯৯ খ্রীঃ সালে ৯ম শ্রেণি পাঠ দানের প্রাথমিক অনুমতি এবং ২০০২ খ্রীঃ সালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা থেকে স্বীকৃতি লাভ করে। সাবেক সংসদ সদস্য (শেরপুর-ধুনট নির্বাচনী এলাকা-৪০ বগুড়া-০৫) আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মাদ সিরাজ সাহেবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১ মে ২০০৪ খ্রীঃ তারিখ থেকে মাদ্রাসাটি এম.পি.ও ভূক্ত হয়।